Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

অর্জন সমুহ

স্বাস্থ্যসেবায় সাফল্য

 

শিশুদের টিকাদান কর্মসূচির সাফল্যের জন্য এক্ষেত্রে বাংলাদেশ বিশ্বে অন্যতম আদর্শ দেশ হিসেবে তার স্থান করে নিয়েছে। স্বাস্থ্যখাতকে যুগোপযোগী করতে প্রণয়ন করা হয়েছে “জাতীয় স্বাস্থ্য নীতিমালা-২০১১”। তৃণমূল পর্যায়ের দরিদ্র মানুষদের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে গড়ে তোলা হয়েছে ১২ হাজার ৭৭৯টি() কমিউনিটি ক্লিনিক। ৩১২টি() উপজেলা হাসপাতালকে উন্নীত করা হয়েছে ৫০ শয্যায়। মেডিকেল কলেজ ও জেলা হাসপতালগুলোতে ২ হাজার শয্যা সংখ্যা বৃদ্ধি করা হয়েছে। মাতৃ ও শিশু মৃত্যুহার এবং জন্মহার হ্রাস করা সম্ভব হয়েছে উল্লেখযোগ্য হারে। ১৯৯০ সালে নবজাতক মৃত্যুর হার ১৪৯ থেকে নেমে বর্তমানে দাঁড়িয়েছে ৫৩তে() স্বাস্থ্যসেবাকে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেবার লক্ষ্যকে সামনে রেখে নির্মাণ করা হয়েছে নতুন ১২টি() মেডিকেল কলেজ, নিয়োগ দেওয়া হয়েছে ৪৭ হাজারেও বেশি জনশক্তি।

 

সাউথ-সাউথ ভিশনারি পুরষ্কার, ২০১৪

২০১৪ সালের ২১শে নভেম্বর, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে জাতিসংঘের সাউথ-সাউথ ভিশনারি পুরষ্কারে ভুষিত করা হয়। বাংলাদেশে তৃণমূলপর্যায়ে তথ্যপ্রযুক্তির প্রসার, সর্বজনীন শিক্ষাব্যবস্থা চালু, সর্বসাধারণের কাছে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়া, সীমিত সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহার করে বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে বিশ্বের দরবারে রোল মডেল হিসেবে উপস্থাপনের জন্য তাঁকে এই সম্মাননা দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় এই পুরষ্কার গ্রহণ করেন।

জাতিসংঘ পুরস্কার- ২০১০

 

শিশুমৃত্যুর হার ৫০% কমিয়ে সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনের জন্য জাতিসংঘ বাংলাদেশ সরকারকে ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১০ সালে এই স্বীকৃতি প্রদান করে। জাতির পক্ষ থেকে এই পুরস্কার গ্রহন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

 

সাউথ- সাউথ পুরস্কার

 

১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১১ সালে জাতিসংঘ অর্থনীতি কমিশন (আফ্রিকা), জাতিসংঘ স্থায়ী মিশন (Antigua and Barbuda), আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন, এবং সাউথ-সাউথ নিউজ যৌথভাবে শেখ হাসিনাকে এই পুরস্কার প্রদান করে। তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি ব্যবহার করে নারী ও শিশুদের স্বাস্থ্যের উন্নয়নসাধনের স্বীকৃতি হিসেবে তাকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়।

GAVI পুরস্কার

 

৬ ডিসেম্বর, ২০১২ সালে, তাঞ্জানিয়ায় অনুষ্ঠিত GAVI alliance Partners Forum এ বাংলাদেশকে এই স্বীকৃতি দেওয়া হয়। টীকাদান কর্মসূচীতে অভূতপূর্ব সাফল্যের জন্য অন্য ছয়টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশকে এই পুরস্কার দেওয়া হল

২০১৬-১৭ অর্থবছরের সম্ভাব্য প্রধান অর্জনসমূহ:

 

  • ইপিআই কভারেজ হার ৯৯ % এ উন্নীতকরণ
  • উপজেলা হাসপাতালে প্যাকেজভুক্ত যন্ত্রপাতি সরবরাহ
  •  সকল জনবলের জন্য অনলাইন ডাটাবেইজ তৈরী করন
  • মাঠ পর্যায় হতে সরাসরি তথ্য সংগ্রহ ব্যবস্থা উন্নত করন এবং অন্য সংস্থা/অধিদপ্তর এর সাথে সমন্বয় জোরদার করন
  • পর্যায়ক্রমে টেলিমেডিসিন সেবা সম্প্রসারণ
  • উপজেলা পর্যায়ে অসংক্রামক ব্যাধির চিকিৎসা ও প্রতিরোধ কার্যক্রম জোরদার
  • মনিটরিং কার্য্ক্রম জোরদারকরন